অনুবাদ লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
অনুবাদ লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
জালালউদ্দিন রুমির একগুচ্ছ কবিতা
আবু সাঈদ ওবায়দুল্লাহ
ইয়েটস, এলিয়ট, নেরুদা, উইলিয়াম কালোর্স কিংবা অ্যাশবেরি নয়, পশ্চিমা বিশ্বে এখনো জালাল উদ্দিন রুমি নামের এক দরবেশ-কবি সবচেয়ে বেশি পঠিত ও জনপ্রিয়। এটির একটি কারণ হতে পারে- ভোগবাদি মানুষের বস্তুনির্ভর জীবনের প্রতি অপার মায়ায় ভাঙ্গন ধরার সাথে সাথে, মানুষ কিছুটা মিস্টিসিজম বা অতিন্দ্রীয়বাদের দিকে হাঁটতে শুরু করেছে।

রবার্ট ফ্রস্ট : কবিকে দেখতে যাওয়া
মূল
: অক্টাভিও পাজ
ভাষান্তর
: রায়হান রাইন
বিকাল তিনটার সূর্যের নিচে রাজপথ ধরে কুড়ি মিনিট
হাঁটার পর শেষটায় বাঁকে পৌঁছলাম। ডানে মোড় নিয়ে উঠতে শুরু করলাম ঢাল বেয়ে। মাঝেমধ্যে
রাস্তার ধারের গাছগুলো মৃদু শীতলতা দিচ্ছে। লতাগুল্মের ভেতর একটা ছোট ঝর্নায় গিয়ে মিশে
যাচ্ছে জল। আমার পায়ের নিচে চিক চিক করছে বালি। সর্বত্রই সূর্যালোক। বাতাসে পিপাসা,
উষ্ণ বেড়ে ওঠা, আর সবুজের গন্ধ। না একটা গাছ না পাতা, কিছুই নড়ছে না। নীল, তরঙ্গহীন
উপসাগরে কিছু মেঘ ভারি হয়ে নোঙর ফেলে আছে। একটা পাখি গেয়ে উঠল। আমি দ্বিধাগ্রস্ত হলাম:
“এই এলমের নিচে সটান শুয়ে পড়তে পারলে কী চমৎকার হয়!
ওই মৃদু জলশব্দ সব কবির শব্দাবলির চেয়ে মূল্যবান।” আমি আরও দশ মিনিট হাঁটলাম। যখন
খামার বাড়িটাতে পৌঁছলাম কিছু সুদৃশ্য-চুলের ছেলেমেয়ে একটা বার্চ গাছকে ঘিরে খেলছিল।
তাদের খেলায় বাধা না দিয়ে কর্তাব্যক্তিটির কথা জিগ্যেস করলাম, তাদের জবাব, “ঐ
যে উপরে, কেবিনে।”
জেমস জয়েসের গল্প : এরাবি
ভূমিকা ও অনুবাদ : মোজাফ্ফর হোসেন
[জেমস জয়েস (১৮৮৪-১৯৪১)-এর জন্ম আয়ারল্যান্ডের ডাবলিন শহরের এক মধ্যবিত্ত পরিবারে। জীবন ও জীবিকার তাগিদে তাঁর জীবনের গুরুত্বপূর্ণ একটা অংশ আয়ারল্যান্ডের বাইরে কাটলেও তাঁর প্রায় প্রতিটা লেখায় ডাবলিন শহরের উপস্থিতি লক্ষ্য করার মতো। লেখক হিসেবে সুখ্যাতি ছড়িয়ে পড়ার আগ পর্যন্ত তাঁকে বেশ কষ্ট করে সংসার চালাতে হয়েছে। শুরুর দিকে কোনো প্রকাশনীই তাঁর বই প্রকাশ করতে আগ্রহ দেখায়নি। ১৯১৪ সালে প্রকাশিত হয় তাঁর গল্প সংকলন ‘ডাবলিনার্স’।
ভালোবাসা দিতে পারে উজ্জ্বল পৃথিবী
খোরশেদ আলম
(কোরিয়ার কবি কো উনের তিনটি কবিতার অনুবাদ)
(কোরিয়ার কবি কো উনের তিনটি কবিতার অনুবাদ)
আগামী দিন
যন্ত্রণাময় এইসব দিনের মধ্যেও
আগামী দিন আমার কাছে সৌরভময়,
আত্মার শক্তি আমি হারিয়েছি,
যেভাবে হারিয়েছিলাম
বিদায়ী দিনে
প্রতিটি দুঃখের দিনে।
আগামী দিন আমার কাছে সৌরভময়,
আত্মার শক্তি আমি হারিয়েছি,
যেভাবে হারিয়েছিলাম
বিদায়ী দিনে
প্রতিটি দুঃখের দিনে।
সেজার ভাএহো : আন্দিজের ল্যাজারাস
![]() |
লেখাটি অরণ্য পত্রিকায় প্রকাশিত |
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)