নাটক লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
নাটক লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

সৈয়দ শামসুল হকের ‘পায়ের আওয়াজ পাওয়া যায়’

ড. ফজলুল হক সৈকত

কবিতা এবং কথাসাহিত্যে খ্যাতি অর্জন করলেও নাটকে বিশেষ করে কাব্যনাটকে সৈয়দ শামসুল হকের (জন্ম: কুড়িগ্রাম, ২৭ ডিসেম্বর ১৯৩৫; মৃত্যু: ঢাকা, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬) আগ্রহ ও সাফল্য ঈর্ষণীয়। স্বাধীনতা-পরবর্তীকালে বাংলা কাব্যনাটকের শৈল্পিক রূপায়নে তিনি অবিকল্প নির্মাতা।

আভাঁ-গাখ্দ আন্দোলনের পরীক্ষণ

নিমজ্জন : একটি থিয়েটার-ইন্সটলেসন আর্ট
মাসউদ ইমরান মান্নু

প্রস্তাবনা
ঢাকা থিয়েটারের নিমজ্জন-এর প্রদর্শনী দেখতে দেখতে আমি দারুণ দ্বন্দ্বের মধ্যে পড়ে যাই। আমার এক দিশেহারা অবস্থা। তাই ব্যক্তিগত মতামতকে উপজীব্য করেই লেখা শুরু করলাম। কারণ নিমজ্জন দেখার পূর্ব পর্যন্ত আমার অভিজ্ঞতায় ছিল থিয়েটার সর্ব্বৈভাবেই নির্দেশকের। আর নাট্য নির্দেশক হিসেবে নাসির উদ্দীন ইউসুফের মূল্যায়ন করতে গিয়ে সেলিম আল দীন একটি সফল মঞ্চায়নে নির্দেশকের ভূমিকার বিষয়টি পক্ষান্তরে তুলে ধরেন। তা হলো- সমকালীন বাঙলা নাট্য নির্দেশনায় নান্দনিক ক্ষেত্র বিবেচনায় নাসির উদ্দীন ইউসুফ বিশিষ্ট এবং স্বতন্ত্র।

শম্ভু মিত্র : জন্মশতবর্ষে

প্রেতাত্মা (একটি খুনের নাটিকা)

খো র শে দ  আ ল ম

[ বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে একেকটি হত্যাকা-ের পর তাদের অতৃপ্ত আত্মা প্রেতাত্মা হয়ে ঘুরে বেড়ায়। তারা ক্যাম্পাসের বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন জনের সঙ্গে কথা বলে। কখনো অন্যরা ভয় পায়। কখনো তাদের সঙ্গে কথা চালিয়ে যায়। তারা একেকটা বিবেক হয়ে প্রশ্ন করে। ছাত্র, শিক্ষক, নেতা, পাতি নেতা, নিরাপত্তাকর্মী, গার্ডসহ নানা জনের সঙ্গে তারা কথা বলে। তাদের অতৃপ্ত আত্মারা নানা ধরনের দাবী রাখে, কখনো হত্যার বিচার চায়। তারা অভিযুক্ত করে জাতির বিবেক শিক্ষকদেরকে পর্যন্ত। কিন্তু দিনের আলোয় পরিস্থিতি অপরিবর্তিত থাকে। শুধু টিকে থাকে তাদের রক্তাক্ত ইতিহাস। ]